
শীতের রাতে পিঠা খেয়ে-
ফিরছিল অনীক অঞ্জন সুমিত;
একমনে গাইছিল গান সমীর আর অমিত!
পথের ধারে ঝোপের মাঝে ডাকলো যেন কেউ,
আবছায়ায় মনে হলো মেয়েটির রং কালো;
গঠন-গড়ন শ্যামলা তবে তার মুখটি বেশ ভালো!
শীতের রাতে মুখটি দেখাচ্ছে সকরুণ-মলিন,
অবাঞ্চিত সৌন্দর্য বর্ধনের সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা;
ওসব কি আর চোখে পড়ে-যার আছে যৌনতেষ্টা!
সম্বল সেই মেয়েটির শুধুই শরীর,
কম্বল পায়না যে কোনোদিনও তার গায়ে;
হাঁটতে গিয়ে ওঠে না ধাপ পরা যেন শেকল পায়ে!
রাস্তার কোনে ঝোপের আড়ালে,
সন্ধ্যা থেকেই দেয় সে কত উঁকিঝুঁকি;
স্বপ্ন আর শখ নিয়ে তার নেই কোনো আঁকাবুকি!
শীতের রাতে পিঠা খেয়ে গীত বন্দনা গেয়ে-
ফিরছে অঞ্জন সুজন সুমিত;
গাইছিল গান তখন সমীর অনিক কবির অমিত!
পথপাশের মেয়েটি স্বল্পবসনা সম্বল শুধুই শরীর,
কম্বল সে কোনোদিনও পায়নি গায়ে;
হাঁটতে গিয়ে ওঠে না তার ধাপ, পরা যেন শেকল পায়ে!
আমার মনে হলো হয়তো দেখেছি কোথাও,
কোনো এক দুপুরে বাবলা গাছের ছায়ায়;
বৃহস্পতিবার, ০২ অক্টোবর ২০২৫
প্রকাশের তারিখ : ০২ মে ২০২৫
শীতের রাতে পিঠা খেয়ে-
ফিরছিল অনীক অঞ্জন সুমিত;
একমনে গাইছিল গান সমীর আর অমিত!
পথের ধারে ঝোপের মাঝে ডাকলো যেন কেউ,
আবছায়ায় মনে হলো মেয়েটির রং কালো;
গঠন-গড়ন শ্যামলা তবে তার মুখটি বেশ ভালো!
শীতের রাতে মুখটি দেখাচ্ছে সকরুণ-মলিন,
অবাঞ্চিত সৌন্দর্য বর্ধনের সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা;
ওসব কি আর চোখে পড়ে-যার আছে যৌনতেষ্টা!
সম্বল সেই মেয়েটির শুধুই শরীর,
কম্বল পায়না যে কোনোদিনও তার গায়ে;
হাঁটতে গিয়ে ওঠে না ধাপ পরা যেন শেকল পায়ে!
রাস্তার কোনে ঝোপের আড়ালে,
সন্ধ্যা থেকেই দেয় সে কত উঁকিঝুঁকি;
স্বপ্ন আর শখ নিয়ে তার নেই কোনো আঁকাবুকি!
শীতের রাতে পিঠা খেয়ে গীত বন্দনা গেয়ে-
ফিরছে অঞ্জন সুজন সুমিত;
গাইছিল গান তখন সমীর অনিক কবির অমিত!
পথপাশের মেয়েটি স্বল্পবসনা সম্বল শুধুই শরীর,
কম্বল সে কোনোদিনও পায়নি গায়ে;
হাঁটতে গিয়ে ওঠে না তার ধাপ, পরা যেন শেকল পায়ে!
আমার মনে হলো হয়তো দেখেছি কোথাও,
কোনো এক দুপুরে বাবলা গাছের ছায়ায়;
আপনার মতামত লিখুন